২০২৬ সাল থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হবে দেশ। তখন থেকে ঘাটতিসহ দাম বেড়ে যাবে প্রয়োজনীয় ওষুধের। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে। না হলে ২০২৬ সাল থেকে ‌দেশের ওষুধ শিল্পের চ্যালেঞ্জ শুরু হবে।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) এশিয়া ফার্মা এক্সপো ও এশিয়া ল্যাব এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ওষুধ শিল্প সমিতির নেতাদের বক্তব্যে বিষয়টি ওঠে এসেছে।

এদিকে ওষুধ শিল্প চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে, সেটা নিজের অজানা ছিল উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, সবার সঙ্গে আলোচনা করে ওষুধের দাম সহজলভ্য করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ওষুধ শিল্প সমিতির নেতারা বলেন, বেশ কিছু ওষুধের দামে সমন্বয় করা হয়েছে। কিন্তু ওষুধের দাম বাড়ানো হয়নি। দেশের চাহিদার ৯৮ শতাংশ এখন পূরণ করছে দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির ওষুধ। এর বাজার মূল্য প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার। আগামী বছরের মধ্যে সেটা সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারে নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের।

অনুষ্ঠানে ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি চেয়ারম্যান আব্দুল মুক্তাদির জানান, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিডি২৪অনলাইন/এন/এমকে