একদিকে অনেক মানুষ খাদ্যের অভাবে অনাহারে থাকছে, অন্যদিকে উৎপাদিত বিপুল খাদ্যের একটি বড় অংশ অপচয় হচ্ছে। এ অবস্থায় দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে খাদ্য অপচয় ও ক্ষতি রোধ করতে হবে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানী ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক সম্মেলনে এসব কথা বলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, কৃষি, প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য খাতের পণ্যগুলো পচনশীল। সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণে অবকাঠামোগত দুর্বলতা এবং ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত না হওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন কৃষকরা। ফলে দুধ, ডিম, মাছ ও মাংসসহ নানা খাদ্যপণ্য অপচয় হচ্ছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা ১৯৯৬ সাল থেকে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলছে। তখন খাদ্য প্রাপ্ততা মূল বিষয় থাকলেও এখন এর সঙ্গে পুষ্টির বিষয়টিও যুক্ত হয়েছে।
২০৩০ সালের মধ্যে খাদ্য অপচয় ও ক্ষতি উল্লেখযোগ্য হারে কমানো সম্ভব হলে খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি সুরক্ষা ও জনগণের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলেও মনে করেন উপদেষ্টা।
বিডি২৪অনলাইন/এনএন/এমকে