দেশের ৮৩৫টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের (ইউপি) ভোট গ্রহণ হচ্ছে ১১ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলবে, ইতোমধ্যেই ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। দেশের ৬৩টি জেলার ১১৫টি উপজেলার এসব ইউনিয়নে তিন হাজার ৩১০ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মোট ৪১ হাজার ২১৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটগ্রহণে আগের দিনই সব প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোট শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর হবে বলেই আশা করছে ইসি।
ভোট ঘিরে মঙ্গলবার থেকে নির্বাচনি এলাকাগুলোতে ২৫ হাজারের বেশি পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্য মোতায়েন রয়েছে। মাঠে রয়েছেন নির্বাহী ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। এসব ইউনিয়নে মোট ভোটার রয়েছেন এক কোটি ৬৫ লাখ ৯৫ হাজার ২২৬ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ৮৪ লাখ ৫ হাজার ৮৩১জন ও নারী ৮১ লাখ ৮৯ হাজার ৩৭৯ জন। ভোটার রয়েছেন তৃতীয় লিঙ্গের (হিজরা)১৬ জন।
দ্বিতীয় ধাপে এসব ইউপিসহ ৮৪৮টির ইউপির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ইসি। এর মধ্যে আইনি জটিলতাসহ নানা কারণে আটটি ইউপির নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। বাকি ৫টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য— প্রতিদ্বন্দ্বি কোনো প্রার্থী না থাকায় তারা সেগুলোতে ভোটের প্রয়োজন হবে না।
এদিকে বুধবার কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানান, দ্বিতীয় ধাপের ভোটে সহিংসতার শঙ্কা নেই।
এমকে